চোদ্দো বছরের বনবাসে লক্ষ্ণণ একদিনও ঘুমাননি। বনবাসে যাওয়ার আগে তিনি নিদ্রাদেবীর কাছে বর চেয়েছিলেন যাতে এই ১৪ বছরে তাঁর ঘুম না আসে। নিদ্রাদেবী তাঁর বর মঞ্জুর করেন কিন্তু এর পরিবর্তে লক্ষ্ণণের স্ত্রী উর্মিলাকে ১৪ বছর ঘুমাতে হয়।